বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন ২০২৫, ০৯:০৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
কালিয়াকৈরে বিএনপির কমিটি ঘোষনাকে কেন্দ্র করে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া  শেরপুর-২ (নকলা-নালিতাবাড়ী) আসনের বিএনপি থেকে এমপি মনোনয়ন প্রত্যাশী দুলাল চৌধুরীর পক্ষ থেকে শেরপুর জেলা বিএনপির নবগঠিত কমিটির নেতৃবৃন্দদের সাথে ফুলের শুভেচ্ছা বিনিময় সদরপুরে “কালেরকন্ঠের” প্রতিনিধি শিশির খাঁন’কে বয়কট। নকলার পাঠাকাটায় ব্যাংক কর্মকর্তার জমি দখল করে নিয়েছে ভূমি দস্যুরা । তিন বছর মেয়াদি প্রকল্প ‘ব্যালট’। শেরপুরে আওয়ামী লীগ সরকারের সাবেক ভুমি মন্ত্রী রেজাউল করিম হীরা স্বস্ত্রীক আটক । শেরপুর সীমান্তে হাতির আবাসস্থল উপযোগী জায়গা চিহ্নিত করে ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে- উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান সদরপুর থানা থেকে লুট হওয়া অস্ত্র (শর্টগান) উদ্ধার। কালিয়াকৈরে তিনদিন ব্যাপী ভূমি মেলা উপলক্ষে  আলোচনা সভা শেরপুরে ডিবি পুলিশের অভিযানে ভারতীয় মদসহ এক কারবারি গ্রেফতার
বিজ্ঞপ্তি
হাসিনা-মোদির বৈঠকে তিস্তা ইস্যু নিয়ে আলোচনা হবে বিশেষ প্রতিনিধি:
/ ১১৯ Time View
Update : রবিবার, ৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৩, ৩:৫৭ অপরাহ্ন

বিশেষ প্রতিনিধি:

আগামী সপ্তাহে ভারতের নয়াদিল্লিতে জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিতে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সেখানে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বাংলাদেশের সরকারপ্রধানের দ্বিপক্ষীয় বৈঠকের কথা রয়েছে। এ বৈঠকে অন্যান্য বিষয়ের সঙ্গে তিস্তার পানি বণ্টনের বিষয়টিও উত্থাপন করা হবে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন।

রোববার (৩ সেপ্টেম্বর) ‘জাতিসংঘ পানি সম্মেলন-২০২৩’ নিয়ে আন্তঃমন্ত্রণালয় বৈঠক শেষে পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।

দুই দেশের পানি বণ্টন সমস্যা আলোচনার মাধ্যমে সমাধান হবে এমন আশাবাদ ব্যক্ত করে পররাষ্ট্রসচিব বলেন, রাজনৈতিক পর্যায়ে বাংলাদেশ-ভারত সবসময়ই সর্বোচ্চ তিস্তা ইস্যু নিয়ে আলোচনা করেছে। আমরা এটাকে সবসময় আলোচনার এজেন্ডায় রাখতাম। কারণ ২ দেশ পারস্পরিক বোঝাপড়ার ভিত্তিতে কাজ করতে ‘মানসিকভাবে একমত’।

তিনি বলেন, আমাদের ৫৪টি অভিন্ন নদী রয়েছে। তিস্তার পানি বণ্টনের ইস্যু আছে, যা প্রধানমন্ত্রী অবশ্যই উত্থাপন করবেন। আমাদের আরও কিছু সমস্যা রয়েছে। গঙ্গার পানি চুক্তি আরেকটি বিষয়। যা শিগগিরই শেষ হয়ে যাবে।

ভবিষ্যতে পানি সমস্যা সমাধান নিয়ে তিনি বলেন, আমাদের অনেক পানি আছে। এটা নিয়ে চিন্তার কোনো কারণ নেই। কিন্তু আগামী পাঁচ বছর বা দশ বছর পর হয়ত দুশ্চিন্তার কারণ আসতে পারে। সেজন্য বিষয়টি নিয়ে কাজ করতে হবে। জনগণের মধ্যে সচেতনতা আরও বাড়াতে হবে। আমাদের যে পানি আছে, সেটিকে কীভাবে আরও ভালোভাবে কাজে লাগানো যায় সে বিষয়ে সবাইকে সচেতন হতে হবে।

দীর্ঘ আলোচনার পর ১৯৯৬ সালে বাংলাদেশ-ভারত গঙ্গার পানি বণ্টন চুক্তি সই হয়। ৩০ বছরের চুক্তির মেয়াদ ২০২৬ সালের মধ্যে শেষ হবে।

 

আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
Our Like Page